Posts

Showing posts from August, 2017

অনপেজ অপ্টিমাইজিং কি

Image
অনপেজ অপ্টিমাইজিং কি অনেকেই ব্লগ শুরু করেছেন এবং তাদের সাইট রান করেছেন কিন্তু জানেন না SEO কি এবং কিভাবে তা প্রয়োগ করতে হয়। SEO সাধারন অর্থ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান যেখানে ওয়েবপেজ তৈরী করা যায় এবং বিভিন্ন টেকনিক প্রয়োগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে ( SERP) হাই রাঙ্কিং এ আনা হয় যার দারা সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল , বিং , ইয়াহু ইত্যাদি রেজাল্ট পেজে ভিজিটররা সার্চ রাংকিং এ দেখতে পায়। SEO দুইভাবে ভাগ করা যায় যেমনঃ অনপেজ এবং অফ পেজ SEO অনপেজ SEO সাধারনত ওয়েবসাইটে মধ্যকার গঠনকে নির্দেশ করে যার দ্বারা হাই রাইংকিং এ ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে প্রদর্শন করে যেমনঃ Page Title,Meta Tag, Description, URL ইত্যাদি অফ পেজ SEO সাধারণত ওয়েব সাইটের মার্কেটিং কে বুঝায় যার দ্বারা ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে রাংকিং এ আসে যেমনঃ Networking, Article Submission, Form Posting, Link Building, Blog Marketing, Social Media ইত্যাদি আমরা আজ অন পেজ SEO নিয়ে আলোচনা করব কিভাবে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে হাই রাঙ্কে আসে ...... ।। On Page Optimization 1.      Page Title টাইটেল গুরুত্বপুর্...

ওয়েব ডিজাইনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা

Image
বর্তমানে ইন্টারনেট থেকে আয় করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ওয়েব ডিজাইন। আর এই ওয়েব ডিজাইন শিখতে হলে প্রথমে আমাদের যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে তা নিয়ে আজ আপনাদের কিছু আইডিয়া শেয়ার করবো। আমদের প্রথম কাজ হবে এইচটিএমএল কি সেটা জানা। আর এই এইচটিএমএলকে স্টাইল করার জন্য শিখতে হবে সিএসএস। এরপর সাইট ডিজাইন করার আগে ফটোশপে মেকআপ তৈরী করতে হবে। এই ফটোশপ ফাইলকে পিএসডি বলা হয়। পিএসডি করার পর এটাকে এইচটিএমএল এ রুপান্তর করতে হয়। এই কাজটিকে বলা হয় পিএসডি টু এইচটিএমএল। এইচটিএমএল ও সিএসএস দিয়ে সাইট বানানো হলে, সাইটে এনিমেশন, স্লাইডশো ইত্যাদি করার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট দরকার হয়। এটা হল সাইটের মেকআপ বক্স। সাইট বানানো হয়ে গেলে এটা কে রেস্পনসিভ করতে হয়। রেস্পনসিভ অর্থ হল, বিভিন্ন স্ক্রীন সাইজ অনুযায়ী সাইটকে প্রদর্শনের ব্যাবস্থা করা। রেস্পনসিভ করার জন্য অনেক ফ্রেমওয়ার্ক আছে। যেমন: গামবী, ফাউন্ডেশন, এইচটিএমএল কিকস্টার্ট, টুইটার বুটস্ট্র্যাপ, স্কেলেটন, এইচটি এম এল ৫ বয়লারপ্লেট, মন্টেজ, স্প্রাউটকোর, যেব্রা, লেস ফ্রেমওয়ার্ক ইত্যাদি। এরপর সাইটকে ডায়নামিক করার জন্য সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং দরকার। অর্থাৎ সাইটে ফর্...

প্রস্তুতিঃ

Image
প্রস্তুতি আপনি যদি ডিরেক্ট মার্কেটিং করতে চান, যেটা সর্টকাট অথবা যদি এমন ভাবেন আগে একটু চেষ্টা করে দেখি যদি কিছু নগদ “নারায়ণ” আসে তাহলে ভালো ভাবে শুরু করবো, তাহলে কিভাবে শুরু করবেন বলার খুব একটা কিছু নাই। একটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করেন, আর এর পর ট্রাফিক সেন্ড করেন সেই প্রোডাক্ট পেইজ এ। আর যদি সত্যিকার মার্কেটার এর মত কাজ করতে চান, ক্যারিয়ার করতে চান, তাহলে অবশ্যই সেলস ফানেল করে কাজ করেন। কিভাবে ও কোথা থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ কাজ শুরু করবেন – এর জন্য নিচে স্টেপ বাই স্টেপ নোট করে দিচ্ছি - যদি সফল হতে চান তাহলে প্রথমেই নিজের সাথে কমিটমেন্ট করতে হবে – “যে কোন মূল্যে সফল হবোই”। সাধারণ মানুষ এর চাইতে কমিটেড মানুষ দের সাফল্য অনেক গুন বেশি। আর এই কমিটমেন্ট টি করতে হবে একদম মন থেকে, আপনাকে আপনি বলবেন – যে কোন মূল্যে আমি সফল হবোই। কমিটমেন্ট করার পর একটি প্লান করবেন – কবে থেকে কাজ শুরু করবেন, কত টাকা আপনার ইনভেস্টমেন্ট, দিনে কত ঘণ্টা কাজ করবেন, কত ঘণ্টা কাজ শিখার জন্য দিবেন, কি কি ওয়েবসাইট ফলো করবেন ইত্যাদি। কাজ সম্পর্কিত সকল কিছু একটি প্লান এর মধ্যে নিয়ে আসবেন, মনে মনে রাখলে পুরে ভ...

নিশ সিলেকশন

Image
নিশ সিলেকশন: সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে নিশ সিলেকশন। আপনি যদি আপনার জন্য পারফেক্ট নিশ সিলেক্ট না করতে পারেন, তাহলে সফলতার হার কাজ শুরু করার আগেই কমে যাবে! আমরা অনেকেই নিশ সিলেকশন এর জন্য সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দেই Keyword Research, Market Analysis ইত্যাদি জটিল সব বিষয় কে আর সহজ একটি জিনিশ ভুলে যাই “আমার কি ভাল লাগে”।  যে কোন কাজ এ সফল হওয়ার জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়, আর যদি আপনার টপিক টি আপনার পছন্দের না হয় তাহলে এর উপর প্রচুর পড়াশোনা করা প্রায় অসম্ভব। নিশ সিলেকশন এর জন্য আমার বেক্তিগত মতামত হচ্ছে – মার্কেট রিসার্চ, কম্পিটিশন, কীওয়ার্ড ইত্যাদি বিষয় এর চাইতে বেশি গুরুত্ব দেয়া লাগবে – আপনার কি ভাল লাগে, আপনি কি পারেন, আপনার দক্ষতা কোথায় তার উপর। উদাহারন – আপনি হয়ত একজন ওয়েব ডিজাইনার, আপনার নেশা, পেষা, ভালবাসা সব কোডিং আর ডিজাইনিং ঘিরে –  কিন্তু সাইড ইনকাম এর আসায় অ্যাফিলিয়েট এ কাজ করার চেষ্টা করছেন “Make Money” তে !! আপনার উচিত আপনার কাজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার ভাল লাগে এমন নিশ সিলেক্ট করতে – উদাহারন – আপনার ওয়েব ডিজাইনার হলে আপনার জন্য ভা...

নিশ অথরিটি

Image
নিশ অথরিটি: সবাই ক্লিক পায় আর কিছু মানুষ সেল পায় – এর কারন টা এইটা আমরা বেশিরভাগ ই যে কোন একটা নিশ সিলেক্ট করে “ক্লিক আনার” যুদ্ধে নেমে পরি! আপনার মার্কেট থেকে সেল নিতে হলে ওই মার্কেট এ আপনার অথরিটি থাকা লাগবে, আপনার ওই নিশ সম্পর্কে দক্ষতা লাগবে, আর এই দক্ষতাই আপনাকে হেল্প করবে ভাল মানের কন্টেন্ট বানাতে, এড লিখতে, ল্যান্ডিং পেইজ বানাতে, ফলোআপ করতে। নিশ সিলেক্ট করার পর অন্তত ১৪ দিন ( ২ সপ্তাহ ) সময় দিন নিশ অথরিটি পাওয়ার জন্য। কিভাবে পাবেন বলছি – যদি আপনার নিশ হয় “Weight Loss” – তাহলে আপনি প্রথমেই খুঁজে বের করবেন এর উপর ভাল মানের ৫ – ৬ টা ব্লগ, ভাল মানের আর্টিকেল গুল সব প্রিন্ট করে ফেলবেন এর পর পরীক্ষার সময় যেভাবে পড়ে নোট নিতেন ঠিক সেইভাবে আর্টিকেল গুল পরবেন, যা যা ভাল লাগবে নোট নিবেন। মার্কেট এ ভাল মানের কি কি প্রোডাক্ট আছে সব গুলোর সম্পূর্ণ সেলস ভিডিও দেখবেন, রিভিও পরবেন, ব্লগ / ভিডিও তে কমেন্ট গুলো পরবেন। সব মিলিয়ে আপনার ভাল ধারনা হবে, মার্কেট এ কি রকম প্রোডাক্ট আছে, মানুষ কি রকম প্রোডাক্ট চায়, তাদের কি সমস্যা, আর কোন প্রোডাক্ট এর কোন গুণাবলি সেই সমস্যা সমাধান এ কাজে দিব...